নামাযের সময়
২৪ জুমাদাল উখরা, ১৪৪৭ হিজরী
মাসাইল

আসরের নামাজের ওয়াক্ত

যুহরের নামাযের ওয়াক্ত শেষ হওয়ার সাথে সাথে আসারের নামাযের ওয়াক্ত শুরু হয়ে যায়। এর মাঝখানে কোনো বিরতী নেই। সূর্য অস্থ যাওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আসরের ওয়াক্ত থাকে। তবে সূর্য ডুবার ১৫ মিনিট আগ পর্যন্ত উত্তম সময়। । (আল বাহরুর রায়েক ১/৪২৫)

আসরের মাকরূহ ওয়াক্ত

সূর্য অস্থ যাওয়ার ১৫ মি. আগ থেকে মাকরূহ সময় শুরু হয়ে যায়। এই সময় নামায পড়লে নামায আদায় হয়ে যাবে কিন্তু মাকরূহ হবে। ইচ্ছা করে এই সময়ে নামায পড়লে গুনাহ হবে। আর যদি এমন হয় যে, কেউ ঐ দিনের আসরের নামায আদায় করেনি ইতিমধ্যে সূর্য ডুবে যাচ্ছে তাহলে তাকে ঐ সময়ই আসর পড়তে হবে। কিন্তু এটা মাকরূহে তাহরীমা হবে। তবে ফরজের যিম্মাদারি আদায় হয়ে যাবে। । (আল বাহরুর রায়েক ১/৪৩৫)

আসরের উত্তম সময়

আসর সবসময় দেরি করে পড়া ভালো। কেননা আসরের পরে কোনো নফল পড়া যায় না। সুতরাং আসরের সময় হওয়ার প্রায় আধাঘণ্টা বা পোনে এক ঘণ্টা পরে আসর পড়বে। যাতে আসরের আগে বেশি করে নফল পড়া যায়। (আল বাহরুর রায়েক ১/৪২৯)

আসরের উত্তম সময়

আসর সবসময় দেরি করে পড়া ভালো। কেননা আসরের পরে কোনো নফল পড়া যায় না। সুতরাং আসরের সময় হওয়ার প্রায় আধাঘণ্টা বা পোনে এক ঘণ্টা পরে আসর পড়বে। যাতে আসরের আগে বেশি করে নফল পড়া যায়। (আল বাহরুর রায়েক ১/৪২৯)

রাক‘আত সংখ্যা

আসরের নামাজ মোট ৮ রাক‘আত। এর মধ্যে ৪ রাক‘আত ফরজ। পুরুষের জন্য ফরজ নামাজ জামা‘আতের সাথে আদায় করা জরুরী। ফরজের পূর্বে চার রাক‘আত সুন্নাত নামায আদায় করা। এই সুন্নত চার রাক‘আত সুন্নতে গায়র মুয়াক্কাদাহ অর্থাৎ যা পড়লে অনেক ফজিলত রয়েছে কিন্তু না পড়লে কোন গুনাহ নেই।